
ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও বার্তা সংস্থা ইউএনবির জেলা প্রতিনিধি মানবাধিকার কর্মী অধ্যক্ষ আমিনুর রহমান টুকু (৭৭) আর নেই। ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে সোমবার সকাল সাড়ে নয়টার দিকে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি... রাজিউন)। তিনি স্ত্রী ও চার ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ আগস্ট তিনি ব্রেন স্ট্রোক করে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে দ্রুত ঢাকার আল-মানার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং আট দিন পরে ইন্তেকাল করেন।
সোমবার রাতে ঝিনাইদহ উজির আলী হাই স্কুল মাঠে মরহুম সাংবাদিক আমিনুর রহমান টুকুর জানাজা সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে। এদিকে আমিনুর রহমান টুকুর মৃত্যুর খবর ঝিনাইদহে পৌঁছালে সাংবাদিক, রাজনৈতিক ও সুশীল সমাজের মাঝে শোকের ছায়া নেমে আসে।
এদিকে আমিনুর রহমান টুকুর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন, ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সভাপতি আসিফ কাজল, সাধারণ সম্পাদক আমিনুর রহমান লিটন, সাবেক সভাপতি এম রায়হান, সাইফুল মাবুদ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক নিজাম জোয়ারদার বাবলু, মাহমুদ হাসান টিপু, আজাদ রহমান, ফয়সাল আহমেদ, দৈনিক নব চিত্র পত্রিকার প্রকাশক শহিদুল ইসলাম সম্পাদক ও অ্যাডভোকেট আলাউদ্দিন আজাদ প্রমুখ।
সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেন, আমিনুর রহমান টুকু ছিলেন জেলার সাংবাদিকদের অভিভাবক ও সমাজ সচেতন ব্যাক্তি। তার মৃত্যুতে জেলাবাসি একজন সুনাগরিককে হারালো।
সাংবাদিক আমিনুর রহমানের মৃত্যুতে অনুরূপভাবে শোক প্রকাশ করে বিবৃতি ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট এম এ মজিদ, সাধারণ সম্পাদক জাহিদুজ্জামান মনা, জেলা জামাতের আমের আবু বকর মো. শাহজাহান, সেক্রেটারি আব্দুল আউয়াল, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আবু হুরায়রা, এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা তারেক রহমান ও ঝিনাইদাহ ফোরামের সভাপতি মহাব্বত হোসেন টিপু।